২২ জানুয়ারি ২০২৫, ৮ মাঘ ১৪৩১
২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো ব্ল্যাক হোলের ছবি তোলে ‘ইভেন্ট হরাইজন’ টেলিস্কোপ। ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের জ্ঞানকে আরও গভীর করে তুলেছে এই আবিষ্কার।
এটি নিশ্চিতভাবেই সুপারনোভা নয়। তবে, এটা কী হতে পারে, তা নিয়ে এতদিন ধোঁয়াশা থাকলেও সাম্প্রতিক এক গবেষণায় ওই রহস্যের জট খুলেছে।
এ তাপমাত্রায় বিভিন্ন ইলেকট্রন সাধারণত পরমাণুর সঙ্গে আবদ্ধ হওয়ার বদলে উত্তপ্ত এক আয়নিত প্লাজমায় অবাধে চলাচল করে, যাকে ইলেকট্রনের ‘নাচ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন বিজ্ঞানীরা।
সূর্যের চেয়ে কয়েকগুণ বড় বিভিন্ন তারা জীবনের শেষ দিকে বিস্ফোরিত হয় ‘সুপারনোভা’ হিসেবে। এমন বিস্ফোরণ থেকে গঠিত হয় ব্ল্যাক হোল বা নিউট্রন তারা।
“আমাদের ধারণা, ব্ল্যাক হোলের এমন চেহারার মানে দাঁড়ায়, এর চারপাশে থাকা ডিস্কটি আলোর গতির প্রায় ৬০ শতাংশ গতিতে ঘুরছে।”
দুটি ব্ল্যাক হোলের সংঘর্ষের মধ্য থেকে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ সৃষ্টি হয়। ১৯১৬ সালে এর তত্ত্ব প্রথম দিয়েছিলেন অ্যালবার্ট আইনস্টাইন।
আবর্তিত বস্তুটিতে প্রতি ৪৮ ঘণ্টা পরপর আঘাত হানছে ধ্বংসাবশেষটি, যার ফলে ঘটিত এক্স-রে বিস্ফোরণের দৃশ্য ধারণ করেছে নাসা’র চন্দ্র টেলিস্কোপ।
ছোট আকারের ব্ল্যাক হোলের বিপরীতে সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাক হোল একেবারে ভিন্ন। ফলে সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাক হোল সরাসরি কোনো তারা থেকে জন্মাতে পারে না। কারণ, কোনও তারাই এদের তৈরি করার জন্য যথেষ্ট বড় আকারের নয়।