১৭ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২
“সেনাবাহিনীর ৫৫ পদাতিক ডিভিশনের সদস্যরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সমন্বয়ে ভাঙন কবলিত এলাকায় বাঁধ মেরামতের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।”
ঈদের দিন আশাশুনির বিছট প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন বাঁধটির প্রায় দেড়শ ফুট ভেঙে গিয়ে অনেক এলাকা প্লাবিত করে।
আশাশুনিতে ঈদের দিন জোয়ারের তোড়ে ভেঙে গেছে বেড়িবাঁধ। প্লাবিত হয়েছে লোকালয়। বসতভিটা হারিয়ে নিঃস্ব মানুষ এখন খোলা আকাশের নিচে। বাঁধ মেরামতে ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী।
গ্রামবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে ভাঙন এলাকায় একটি বিকল্প বাঁধ নির্মাণের চেষ্টা করে যাচ্ছে।
তবে তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই যুবদল নেতা।
“সম্প্রতি বসতবাড়ির ওপর বাঁধের মাটি ফেলায় ঠিকাদারের লোকজনের সঙ্গে স্থানীয়দের মারামারি হয়। এ নিয়ে থানায় দুপক্ষের অভিযোগের পর বাঁধের কাজ বন্ধ রয়েছে।”
“এ কেমন ব্লক! ঘূর্ণিঝড় কিংবা জলোচ্ছ্বাস হলে অবস্থা কী হবে আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানে না।”
আমার এলাকায় বেড়িবাঁধ ভাইঙা পড়লেও হেগুলি ঠিক করার কেউ নাই। বাঁধ ভাইঙ্গা গেলে সব ফসল তলাইয়া যাইব। তহন আমাগো পথে বসন লাগব।”