১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২
“কস্ট অব ডুয়িং বিজনেসকে বিবেচনায় রেখে ব্যবসা করতে হয়। কেউ লোকসান দিয়ে ব্যবসা করতে চান না। তাই বর্তমানে ব্যাংক ঋণের প্রবৃদ্ধি কমেছে।”
কোভিড মহামারীর সময়ের চেয়েও প্রবৃদ্ধি কমে গেছে।
চার বছর পরে এ খাতে মোট বিদেশি ঋণের স্থিতি ১০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে।
“আমাদের ৫০০ বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে মাত্র ৪০ বিলিয়ন ডলারের রাজস্ব আহরণ কোনোভাবেই কাম্য নয়,” বলেন রহিম খান।
এখন পর্যালোচনা করতে হবে যে টাকার সরবরাহ কমার কারণে মূল্যস্ফীতি কমছে কি না, বলেন বিশ্ব ব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক এই অর্থনীতিবিদ।
এক বছর আগের সর্বোচ্চ ৯ শতাংশে থাকা ঋণের সুদের হার পৌঁছে গেছে ১৪ শতাংশে।