২৪ জুন ২০২৪, ৯ আষাঢ় ১৪৩১
“এরপর দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও তারা ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন।”
“দুর্যোগে জলোচ্ছ্বাস বা অতিবৃষ্টির ফলে প্রথম ক্ষতিগ্রস্ত হয় সব স্বাদু পানির আধার। দেখা দেয় সুপেয় পানির সংকট। এবার রেমালের পরও একই সংকট দেখা দিয়েছে।”
“অনেকদিন পর গ্রামে এসে সমবয়সী ভাগনি লামিয়াকে পেয়ে দুপুরে খেলতে বের হয়েছিল মারিয়া। এরপর তাদের মরদেহ পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।”
সন্ধ্যার আগ মূহুর্তে পুকুরে গোসল করতে নামে দুই বোন। এ সময় তারা পানিতে ডুবে যায়।
নিহত হানিফের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়নি বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ জানায়, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
“এসব পুকুর ও জলাশয় ভরাট হয় কৌশলে। ভরাটের সময় প্রশাসন বাধা দিলে ভরাটকারীরা কিছুদিন চুপচাপ থাকে। কিছুদিন পার হলেই প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই ভরাটের কাজ শুরু হয়,” অভিযোগ এক বাসিন্দার।
গরমের মধ্যে পুকুরে রাখা গাছের গুঁড়িতে উঠে খেলছিল লিপন ও মেহেদী।