০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২২ মাঘ ১৪৩১
বন্যায় তিন উপজেলার ১০ ইউনিয়নের ৪৮টি গ্রামের অন্তত ২৮ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন।
কৃষকদের জন্য বিনামূল্যে বীজ, সার ও জমি চাষে নগদ অর্থসহ বিভিন্ন পুনর্বাসন কর্মসূচি নেওয়ার কথা জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।
পাউবো বলছে, মুছাপুর রেগুলেটর ভেঙে যাওয়ায় পানি সরতে পারছে না; আরও সময় লাগবে।
এ দুই উপজেলার অবস্থান একটু ভেতরে হওয়ায় এবং বন্যার ভয়াবহতার প্রচার না থাকায় কেউ তাদের উদ্ধার করতে আসছে না।
যোগাযোগহীনতায় স্বজনরা জোর দিচ্ছেন আটকেপড়াদের উদ্ধারে। ফেনীর পরশুরাম ও ফুলগাজী এখনও বিচ্ছিন্নই বলা চলে। সেখানেও মানুষের আটকে থাকার খবর পাওয়া যাচ্ছে।
“নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীতে শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৭১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।”
জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহান বলেন, “জেলায় জলাবদ্ধতার শিকার হয়েছেন প্রায় ৬ লাখ মানুষ।”
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা থেকে শুরু করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবাও প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে পাউবো জানিয়েছে।