১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
“আমি চাই না কোনো কিছুর পতন হোক। কিন্তু দেখুন, অসুখ হলে কখনও কখনও ওষুধ খেতেই হয়।”
এদিন যখন লেনদেন শুরু হয়, তখন পুঁজিবাজার উন্নয়নে অংশীজনদের নিয়ে সভা করছিলেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
৫ ডিসেম্বর নতুন করে পতন শুরুর পর থেকে এক দিনও লেনদেন চারশ কোটির মুখ দেখেনি।
১০ শতাংশ সুদের হারে খুশি নন আইসিবি চেয়ারম্যান। এটি কমাতে ও শর্ত শিথিল করতে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেবেন তিনি।
“আগে বিনিয়োগকারীদের নিয়ে ভাবতে হবে। এটা না করে অন্য যাই করুক পুঁজিবাজারে আস্থা ফিরবে না,” বলেন হতাশ এক বিনিয়োগকারী।
বিএসইসির মুখপাত্র বলছেন, বাজারে তারল্য সহায়তা বাড়াতে স্থগিত বিও হিসাব অবমুক্ত করা যায় কি না, তা পর্যালোচনা করে দেখা হচ্ছে; তবে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
দুই দিনে বাজার মূলধন কমল সাড়ে ১৩ হাজার কোটি এবং ১৪ অগাস্টের পর থেকে বাজার মূলধন কমল ৬৮ হাজার কোটি টাকা।
“বাজারের স্বার্থে যেসব সুপারিশ গ্রহণযোগ্য, যাচাই-বাছাইয়ের পর সেগুলো বাস্তবায়ন করা হলে তাতে দীর্ঘ মেয়াদে বাজারে তার সুফল মিলবে বলে আশাবাদী সরকার।”