১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
“নৃশংসভাবে নিজেদের অফিসারদেরই তারা মেরেছিল। মসৃণভাবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।’’
সাক্ষ্য দেওয়া যাবে দুই পদ্ধতিতে- সরাসরি কমিশনের কার্যালয়ে গিয়ে; কিংবা ভিডিও কনফারেন্সে, বলা হয়েছে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে।
“সাক্ষ্য হিসেবে বক্তব্য নেওয়া অধিকাংশই সেনা কর্মকর্তা অবসরে গেছেন,” বলেন ফজলুর।
আটক বিডিআর জওয়ানদের মুক্তি নিয়ে যে অবস্থা তৈরি করা হচ্ছে তাতে এ হত্যাকাণ্ডের সব অপরাধীকেই ছেড়ে দেওয়া হতে পারে, শঙ্কা তাদের।
এই তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চাওয়া হয় কমিশনের পক্ষ থেকে।
“আমাদের আর্মি ঠাঁয় দাঁড়িয়ে ছিল আর দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা মিলে এই হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে গেছে,” বলেন তিনি।
ক্ষমতার পালাবদলের পর পুনঃতদন্তের দাবি জোরাল হয়।
হাই কোর্ট এ বিষয়ে শুনানি ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত মুলতবি করেছে।