২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
পুলিশের সহকারী উপ-কমিশনার আশোক কুমার পাল বলেন, সকালে ঘরমুখো মানুষ ও গাড়ির চাপ থাকলেও বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তা কমে যায়। বেলা ১১টার পর সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে গেছে।
বাস না পেয়ে অনেক মানুষকে ঝুঁকি নিয়ে ট্রাক, পিকআপসহ মালবাহী পরিবহনেও চড়তে দেখা গেছে।
ঈদযাত্রায় ঢাকা থেকে বের হতে না হতেই ওই দুই মহাসড়ক ধরে ঘরে ফেরা মানুষের ভোগান্তিতে পড়ার শঙ্কা আছে।
প্রায় এক ঘণ্টা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ।
দাবি মেনে নেয়ার আশ্বাসে দেড় ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়েন তারা।
বিক্ষোভ ও মানববন্ধন শেষে চালকরা গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কাছে জমির জন্য আবেদন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছে।
বিকালে দাবি নিয়ে শ্রমিকদের একটি প্রতিনিধি দল শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আলোচনায় গেছে; এখনো আলোচনা চলছে, বলেন গাজীপুর মহানগর পুলিশের এক কর্মকর্তা।
“তিনদিন ধরে গোসল খাওয়া নেই। কিন্তু কোনো উপায়ও নেই। বাধ্য হয়ে গাড়িতেই অবস্থান করছি।”