২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২
তিন থেকে চার দিন আগে তার মৃত্যু হয়েছে, ধারণা পুলিশের।
“আমি মুক্তিপণের টাকা দিতে রাজিও ছিলাম। তারপরও তারা আমার ছেলেকে প্রাণে মেরে ফেলল।”
স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার আগেই তার মৃত্যু হয়।
“আমরার নাতনি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য মাদ্রাসায় যায়। তারপর আর বাড়ি ফেরেনি।”
“স্থানীয়রা লাশ ভাসতে দেখে থানায় খবর দিলে পুলিশ গিয়ে তা উদ্ধার করে। পরে পরিবার লাশটি শনাক্ত করে।”
মাটি কেটে নেওয়ায় ডোবায় গভীর গর্ত সৃষ্টি হয়েছিল।
সকালে বাড়ি থেকে খেলতে বের হয় হিমা ও জান্নাত।
“বশির নামে একটা ছেলে নাশতা আনতে যাওয়ার সময় হঠাৎ একটি লাশটি পড়ে থাকতে দেখে।”