১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
“এ সিদ্ধান্তের আগে বাংলাদেশে কী কী ঘটেছে, আমি সেগুলোতেও নজর দেওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই”, বলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জয়সওয়াল।
“খবর পাওয়ার সাথে সাথে সব অংশীজন, বিমান, সিভিল এভিয়েশন, প্রাইভেট সেক্টর–সবার সাথে বৈঠক করেছি। কোনো সমস্যা বোধ করছি না।”
“আমার মনে হয়, কূটনৈতিক উদ্যোগ দরকার সরকারের পক্ষ থেকে,’’ বলেন এক রপ্তানিকারক।
তবে ভারতের কোনো বন্দর বা বিমানবন্দর ব্যবহার করে বাংলাদেশের পণ্য তৃতীয় দেশে পাঠানোর ক্ষেত্রে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা আর দেবে না ভারত।
ইনডিয়ান এক্সপ্রেস লিখেছে, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ‘চীনের অর্থনৈতিক প্রভাব সম্প্রসারণে বাংলাদেশের সমর্থনের অভিপ্রায়’ প্রকাশের প্রেক্ষিতে ভারত এই সিদ্ধান্ত নিল।
ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্টে বাংলাদেশের লাভ কী? বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বাংলাদেশ নয় বরং ভারতই বাংলাদেশের ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হয়ে যাবে এটি পুরোপুরি চালু হলে। ভারতের এ নির্ভরতাকে বাংলাদেশ দরকষাকষির ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে।