১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২
চব্বিশের জুলাই আন্দোলনের চিহ্ন ফুটে আছে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক, খুঁটি আর দেয়ালে দেয়ালে। আন্দোলনে সরকারপতনের পরও অনেক গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে রাজধানীজুড়ে। তবে সেসব স্মৃতিচিহ্ন এখন ছেয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন পোস্টারে। মৌচাক-মগবাজার ফ্লাইওভারের পিলারে আঁকা গ্রাফিতিগুলোও এভাবে চাপা পড়ে আছে।
সেকেন্ড রিপাবলিক ও গণপরিষদ নির্বাচন ইস্যুতেও রাজনৈতিক ঐকমত্যের সম্ভাবনা কম এবং যদি এই ইস্যুতে ঐকমত্য গড়ে না ওঠে, তাহলে নতুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে অপরাপর দলগুলোর বিরোধ তৈরি হবে কি না এবং সেই বিরোধ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করবে কি না কিংবা নির্বাচনি প্রক্রিয়াটি আরও দীর্ঘায়িত করবে কি না— সেই সব ভাববার অবকাশ রয়েছে।
সবকিছু ছাপিয়ে জুলাই-অগাস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান বদলে দিয়েছে বাংলাদেশকে।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র কেমন হবে তা তুলে ধরা হবে সেখানে।
মিলার বলেন, ২০২৪ সাল বাংলাদেশের জন্য একটি ‘বাঁক বদলের মুহূর্ত’। তাই এ দেশে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসের তাৎপর্যটাও অন্যরকম।
“আমাদের সামনের রাস্তা আরও কণ্টকাকীর্ণ। আমাদের বিরুদ্ধে দেশি-বিদেশি ‘ষড়যন্ত্র’ হচ্ছে, এসব একত্রে অতিক্রম করতে হবে”, বলেন হাসনাত আবদুল্লাহ।
‘চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ফল’ মন্তব্য করে মঙ্গলবার এক ফেইসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, “হিন্দু মানেই দিল্লির দালাল, বিজেপির এজেন্ট, হিন্দুত্ববাদী এই ধরনের ঘৃণাবোধক সাম্প্রাদায়িক ট্যাগিং পরিহার করুন।”
“এটা আমাদের জন্য লজ্জার যে, আমরা ৫ অগাস্টের পর বঙ্গভবন থেকে তার ছবি সরাতে পারিনি। ক্ষমাপ্রার্থী। কিন্তু, জুলাইয়ের চেতনা বেঁচে থাকা পর্যন্ত তাকে আর কোথাও দেখা যাবে না।”