১৭ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী, এর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির বা এর কোনো অঙ্গ সংগঠনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস ও সহিংসতায় সম্পৃক্ততার সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য প্রমাণ সরকার পায়নি।
নিষিদ্ধ দলটির নেতাকর্মীরা অন্য দলে যোগ দেবে, নাকি নিজেরা বিকল্প সংগঠন গড়ে তুলবে, এসব প্রশ্ন থাকলেও জবাব নেই আপাতত।
“আমরা দেখে এসেছি জামায়াত-শিবির বর্ণচোরা। তারা কেউ এখন সংস্কৃতিকর্মী হবে, সাংবাদিক হবে, বামপন্থি রাজনীতিতে যোগ দেবে। তাই তাদেরকে প্রতিরোধ করতে জাতীয়ভাবে জাগরণ তৈরি করতে হবে।”
সরকারের পদত্যাগের দাবিকে ধামাচাপা দিতে ‘নতুন বিতর্ক’ সামনে আনা হচ্ছে বলে অভিযোগ করে বিএনপি নেতা বলেন, “যা বুমেরাং হতে বাধ্য।”
“তারা নানাভাবে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। তাদের নেটওয়ার্ক এখন অনেক বিস্মৃত।”
ছাত্রশিবিরের এক কর্মীকে গ্রেপ্তারের পরে তার দেওয়া তথ্য মতে জেলা জামায়াতের অফিসে অভিযান চালানো হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
“ব্লগার ও মুক্তচিন্তার মানুষ হত্যার যে রাজনীতি করে গেছে জামায়াত, তার পরিপূর্ণ বিচার আজও হয়নি,” বলেন ইমরান এইচ সরকার।
“গত ৫৩ বছরেও তার নীতি আদর্শের পরিবর্তন ঘটেনি। কাজেই এই নিষিদ্ধকরণ ইতিহাসেরই পুনরাবৃত্তি “