১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
প্রতুলের গানের যে সমাজচেতনা, যে রাজনীতিমুখিনতা তা নিশ্চিতভাবেই একটা সমাজ বদলের লড়াইয়ের জন্য প্রাণসঞ্চারী। বাংলাভূমে এমন কোনো আন্দোলন আছে যেখানে তার ‘ডিঙা ভাসাও সাগরে সাথীরে...’ গানটি সোচ্চারে উচ্চারিত হয় না?
রাজনৈতিক দলগুলো এই সংস্কার প্রস্তাব গ্রহণ না করলে এটা হবে এক অর্থহীন বিনিয়োগ। সংস্কার বস্তুটি ‘তিক্ত ওষুধ’ নয়, যা অনিচ্ছা সত্ত্বেও, প্রাণের দায়ে, গলাধঃকরণ করতেই হয়।
“শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানকে কেউ অস্বীকার করে না। জাতির পিতা নিয়ে সিরিয়াস বিতর্ক আছে। জাতি বিভক্ত।”
মানুষের বিবর্তন বা বিশ্বের রাজনৈতিক ব্যবস্থার বিবর্তন নিয়ে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, মানুষই তার নিজের প্রয়োজনে বিভিন্ন শাসনতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করেছে। আবার প্রয়োজনে ওই কাঠামো ভেঙেও ফেলেছে।
সংবিধান সরকারকে জনগণের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখার কথা। অথচ বিগত সরকারগুলোর শাসনামলে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে সংবিধানকে পুঁজি করে সরকার জনগণকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে চূড়ান্ত পর্যায়ের অপশাসন চালিয়েছে।