১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
পুলিশ বলছে, ভোরের দিকে কোনো এক সময় তাকে ছুরিকাঘাত করে বাসার বাথরুমে আটকে রাখা হয়।
হত্যাকাণ্ডের পর স্থানীয়রা তার সাবেক স্বামীকে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোর্পদ করে।
নিহত জসীম ও গ্রেপ্তার সবাই টিজি কলোনির বাসিন্দা। ‘এলাকার আধিপত্য এবং ময়লার উচ্ছিষ্ট বিক্রি’ নিয়ে তাদের মধ্যে কিছুদিন আগে বিরোধ সৃষ্টি হয় বলে পুলিশের ভাষ্য।
ওসি বলেন, “তুষার একটি হত্যা মামলার প্রধান আসামি। কয়েকদিন আগে জামিন পেয়েছেন।”
মুসলিমের পরিবার বলছে, চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় সন্ত্রাসীরা তাকে ছুরিকাঘাত করেছে।
সোনা মিয়ার ধারণা ছিল, তার ছোট ভাই সোহাগের প্ররোচনায় তার বিরুদ্ধে মারামারির মামলা হয়েছে।