২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১
২০১৫ সালে একটি অলাভজনক কোম্পানি হিসাবে শুরু হয়েছিল ওপেনএআই, যা বিভিন্ন দাতাদের থেকে আসা অর্থের ওপর নির্ভর করে।
একসময় যুগান্তকারী চ্যাটবটটির সাপ্তাহিক ব্যবহারকারী সংখ্যা ছিল ১০ কোটি, যা এক বছরেরও কম সময়ে দ্বিগুণে গিয়ে পৌঁছাল।
সৃজনশীলতায় কিছুটা ঘাটতি থাকলে এআইকে উপকারী টুল হিসেবে ব্যবহার করা যায়। আর এর বিভিন্ন সংমিশ্রণ আসলে কাজে লেগেও যেতে পারে, চেষ্টা করে দেখতে ক্ষতি কি?
‘এক্সএআই’ নামের একটি এআই মডেল কোম্পানি রয়েছে মাস্কের। এ আইনে হয়তো নিজের এই কোম্পানিকেও ক্যালিফোর্নিয়া থেকে সরিয়ে নিতে হতে পারে মাস্কের।
সেইসব অ্যাকাউন্টের সঙ্গে ‘স্টর্ম ২০৩৫’ নামের এক গোপন ইরানি অভিযানের যোগসূত্র পেয়েছে ওপেনএআই।
স্ক্রিপ্ট লিখতে বা নিজস্ব আইডিয়া ঘেঁটে দেখার জন্য এই প্রযুক্তি নিয়ে ধারাবাহিকভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছেন কৌতুক অভিনেতারা।
এই নতুন সার্চ ফিচারের মাধ্যমে বিভিন্ন ফলো-আপ প্রশ্নের পাশাপাশি অনুসন্ধান সম্পর্কিত অতিরিক্ত নানা তথ্যও পাবেন ব্যবহারকারীরা।
এআইয়ের মাধ্যমে তৈরি কৌতুক বেশিরভাগ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে যোগাযোগের পরিসর বাড়িয়ে তুললেও সেটা পেশাদার লেখকদের কর্মসংস্থানে সম্ভাব্য হুমকি।