১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
খরচের ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানতে ও ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে কৃষি বিভাগসহ সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা চান পাটচাষিরা।
গত বছর পেঁয়াজের ভালো দর পাওয়ায় এবার ফরিদপুরের চাষিরা সরকারি লক্ষ্যমাত্রা চেয়ে আরও পাঁচ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে আবাদ করেছে। কিন্তু, বাজারে প্রত্যাশিত দর না পেয়ে হতাশ তারা।
চাষিরা বলছেন, পাতা মারা প্রতিরোধে তারা ছত্রাকনাশক স্প্রে দিচ্ছেন। কিন্তু তাতেও কোনো প্রতিকার পাচ্ছেন না।
গত বছর ১০ হাজার ১৫০টি বস্তায় আদা চাষ হলেও এ বছর তা বেড়ে ৬০ হাজারে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা।
এবছর আরও ১৫ হাজারসহ মোট ৫০ হাজারেরও বেশি কৃষক এমএফএসের মাধ্যমে আখ বিক্রির টাকা পাচ্ছে।
১৫০ শতাংশ জমিতে বরই চাষে শ্রমিক, কীটনাশক, সার, জাল ও পরিবহন খরচসহ এক মৌসুমে ৪ লাখ টাকা ব্যয় হওয়ার কথা জানান ওই চাষি।
চলতি রবি মৌসুমে ৫ উপজেলার ৬০০ জনকে বীজ-সার দেওয়া হয়। তা দিয়ে কৃষকদের ৬০০ বিঘা জমিতে পেঁয়াজের আবাদ করার কথা।
এর মধ্যেই অর্ধেকের বেশি জমির ধান কাটা শেষে মাড়াই ও রোদে শুকিয়ে সহজে গোলাজাতও করছেন কৃষকরা।