০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১
গত বছর ১০ হাজার ১৫০টি বস্তায় আদা চাষ হলেও এ বছর তা বেড়ে ৬০ হাজারে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা।
এবছর আরও ১৫ হাজারসহ মোট ৫০ হাজারেরও বেশি কৃষক এমএফএসের মাধ্যমে আখ বিক্রির টাকা পাচ্ছে।
১৫০ শতাংশ জমিতে বরই চাষে শ্রমিক, কীটনাশক, সার, জাল ও পরিবহন খরচসহ এক মৌসুমে ৪ লাখ টাকা ব্যয় হওয়ার কথা জানান ওই চাষি।
চলতি রবি মৌসুমে ৫ উপজেলার ৬০০ জনকে বীজ-সার দেওয়া হয়। তা দিয়ে কৃষকদের ৬০০ বিঘা জমিতে পেঁয়াজের আবাদ করার কথা।
এর মধ্যেই অর্ধেকের বেশি জমির ধান কাটা শেষে মাড়াই ও রোদে শুকিয়ে সহজে গোলাজাতও করছেন কৃষকরা।
‘বীজতলা তৈরি না করা গেলে একদিকে আমন উৎপাদন ব্যাহত হতো। অন্যদিকে আমাদের না খেয়ে থাকতে হতো।’
চালকল মালিকরা শিল্পপতি, তারা ব্যাংক ঋণ পায়, কেউবা ঋণ খেলাপিও হয়। তথাপি তাদের শান-শওকত বাড়ে।চোখের সামনে দেখছি মিল মালিকদের গাড়ির মডেল বদলায়, কৃষকের ভাগ্য তেমন বদলায় না।
এক কৃষক জানান, মাঠে কাজ করতে গিয়ে দম বের হয়ে যাওয়ার মত অবস্থা হয় তাদের।