২২ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২
যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ পর্যায়ের এই প্রতিনিধিদের পরিকল্পিত এ সফরকে ‘অত্যন্ত আগ্রাসী’ বলে তীব্র নিন্দা করেছেন গ্রিনল্যান্ডের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী মুটে বি এগেদে।
আর্কটিকের এই দ্বীপটির ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব এবং এর বিপুল খনিজ সম্পদ যুক্তরাষ্ট্রকে আকৃষ্ট করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের গ্রিনল্যান্ড দখলে নিতে চাওয়ার হুমকির মধ্যে ডেনমার্কের স্বায়ত্তশাসিত এই দ্বীপাঞ্চলটিতে মঙ্গলবার পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গ্রিনল্যান্ডকে যুক্তরাষ্ট্রের অংশ করতে চাওয়ার ট্রাম্পের অবস্থান প্রত্যাখ্যান করে এই দ্বীপাঞ্চলটির প্রধানমন্ত্রী একথা বলেছেন।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশনীতি ও অভ্যন্তরীণ নীতিতে এতসব উথাল-পাতাল পরিবর্তন আনছেন, যার সবগুলোর হিসেবে রাখা যুক্তরাষ্ট্রের তীক্ষ্ণ রাজনৈতিক পণ্ডিতদের জন্যও কঠিন হয়ে উঠেছে।
ডেনমার্কের সঙ্গে ফ্রান্সের আলোচনা চলছে জানিয়ে ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ডেনমার্ক সাহায্য চাইলে ফ্রান্স এগিয়ে যাবে।
দ্বীপটির বিপুল খনিজ সম্পদের ভাণ্ডার, যার বেশিরভাগ এখনও উত্তোলনই শুরু হয়নি, তার দিকে অনেকেই লোভাতুর চোখে তাকিয়ে আছে।
তবে ডেনমার্ক ও গ্রিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীরা বলেছেন, দ্বীপটি বিক্রির জন্য নয়।