২৬ জুন ২০২৪, ১২ আষাঢ় ১৪৩১
পুলিশ জানায়, বিদ্যুতের সুইচ বন্ধ না করেই রাইস কুকার নামাতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গুরুতর আহত হন।
এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর তার স্বামী, শ্বশুর ও শাশুড়িসহ পাঁচজনের নামে থানায় অভিযোগ করেছেন।
সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান বল্টু। দীর্ঘসময় শুকতারাকে না দেখে প্রতিবেশীরা তার ঘরে ঢুকে খাটের ওপর লাশ পড়ে থাকতে দেখেন।
ওই গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর পুকুর পাড়ে ফেলা রাখা হয় বলে দাবি স্বজনদের।
স্থানীয়দের বরাতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, জিয়াসমিন সনাতন ধর্মাবলম্বী ছিলেন। পরে তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।
পুলিশ জানায়, ঘটনার পর থেকে ওই গৃহবধূর স্বামী রিপন এবং দেবর আরিফ পলাতক রয়েছেন।
“আমার মেয়ে শিল্পী চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিল। বিয়ের পর থেকেই মেয়েকে প্রায়ই বিভিন্ন অজুহাতে মারধর করতো গিয়াস।”