১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২
এ ঘটনা জড়িত সন্দেহে পিস্তল ও গুলিসহ এক যুবককে পিটুনি দিয়ে পুলিশে দিয়েছে জনতা।
গুলিবিদ্ধ যুবককে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হয়েছে।
“শব্দগুলো প্রায়ই এমনভাবে ওভারল্যাপ হয়েছে, যার থেকে এটা স্পষ্ট- একই সময়ে একাধিক আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে।”
“এ ঘটনায় সঙ্গে কারা জড়িত এবং কেনো এমন ঘটনা ঘটলো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
তাদের দুইজনসহ সাতজনের নামে এবং পরিচয় না জানা আরও ছয়/সাতজনকে আসামি করা হয়েছে।
সাতজনের নাম দিয়ে মামলাটি করেন নিহতদের একজন বখতেয়ার উদ্দিন মানিকের মা।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই যুবক মারা যান।
এক রিকশাচালকের ভাষ্য, গুলির মুখে গাড়িতে থাকা লোকজন ‘বাঁচাও বাঁচাও’ বলে সাহায্যের আকুতি জানাচ্ছিলেন।