১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৪ ফাল্গুন ১৪৩১
জেলা প্রশাসনের এক তদন্ত প্রতিবেদনে এ অগ্নিকাণ্ডে ১৮২ জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানানো হয়েছে৷
১২ সেপ্টেম্বর জেলা প্রশাসনের এক তদন্ত প্রতিবেদনে এ অগ্নিকাণ্ডে ১৮২ জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানানো হয়েছে৷
গাজী টায়ারসে আগুন: প্রতিবেদনেও নিখোঁজ ১৮২, ‘ধামাচাপার’ অভিযোগ- প্রতিবেদনটি ২০ অক্টোবর প্রকাশিত হয়।
“তোমাগো সরকাররে কও, আমার পোলাডার পোড়া লাশটা দিতে না পারুক, হাড্ডিডা দিতো,” বলছিলেন নিখোঁজ আমান উল্লাহর মা।
“২০ দিন তো হইয়া গেল, এতদিন ধইরা আশায় আছি, সন্ধান তো দিতে পারলেন না,” বলছিলেন নিখোঁজ এক ব্যক্তির স্ত্রী।
সিনথিয়া বলেন, “সবার সঙ্গে আমিও ফ্যাক্টরিতে ঢুইকা যাই। তিনতলায় হাড়গোড় দেখছি অনেক। অনেকেই হাতে করে নিয়া গেছে। আমিও একটা খুলি নিয়া আসছি।”
নিখোঁজদের ব্যাপারে তথ্য জানতে রোববার একটি গণশুনানির আয়োজন করা হচ্ছে বলে জানান জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হক৷
ফায়ার সার্ভিসের দলটি যখন বেজমেন্টে অনুসন্ধান চালায় তখনও নিচতলার কয়েকটি স্থানে অল্প আগুন জ্বলছিল।