০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১
তুলনামূলক খরচ কম হওয়ায় দিন দিন সাথী ফসল চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে বলে জানিয়েছে বগুড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
ফুলচাষিরা বলছেন, গ্রীষ্মে বেশ কয়েকবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয়েছে যশোরে। সেই সঙ্গে বর্ষা ঘিরে ছিল দুই দফা অতিবৃষ্টির দাপট।
চার হাজার কেজির মধ্যে তিন হাজার ৭২৫ কেজি বীজ অঙ্কুরোদগম হয়নি।
পাহাড়ের নৃ-গোষ্ঠীর সদস্যরা এই শ্রম বিনিময় প্রথাকে ‘লাক্চা’ বলে থাকেন।
একবার মালটার বাগান করলে ১০ থেকে ১২ বছর ফল পাওয়া যায়।
পর্যায়ক্রমে সব উপজেলার কৃষকদের বীজ-সার ও আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বিভাগের এক লাখ ৮০ হাজার ৪৮১ কৃষক পরিবার।
পুরোদমে আম পাড়া শুরু হতে আরও কয়েকদিন সময় লাগবে বলে জানান বাগান মালিকরা।