০৩ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২
“নির্বাচন নিয়ে অবজ্ঞার বক্তব্য কিন্তু পলাতক স্বৈরাচারকেই আনন্দ দেয়; এটি গণতন্ত্রকামী জনগণের জন্য অপমানজনক।”
নিকট অতীতেও আমরা দেখেছি নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিকভাবে স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হলেও রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন কারা পাবে বা পাবে না, সেখানে সরকারের ব্যাপক ভূমিকা থাকে।
“নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার ক্ষেত্রে জুলাই সনদের একটা বড় রকমের ভূমিকা থাকবে,” বলেন তিনি।
“কমিশনের লক্ষ্য হল, জুলাই মাসের মধ্যে যে নির্ধারিত সময় আছে, তার মধ্যে দায়িত্ব পালন করতে পারি," বলেন আলী রীয়াজ।
নতুন নেতৃত্ব আগামী তিন বছর দায়িত্ব পালন করবে।
“সংস্কার ও নির্বাচন দ্বিমুখী কোনো বিষয় হিসেবে দেখি না; সংস্কার ও নির্বাচন একই প্যাকেজের অংশ,” বলেন তিনি।
তবে পদত্যাগের কারণ বা এর কোনো ব্যাখ্যা দেননি সরকারি চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার পর রাজনীতিতে আসা সাবেক এই সচিব।
আমীর খসরু বলেন, “জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে, যে ঐক্যমত সৃষ্টি হয়েছে সেটাকে অক্ষুন্ন রাখতে হবে, বর্তমান অন্তর্বতীকালীন সরকারকে সমর্থন করতে হবে।”