১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২ ফাল্গুন ১৪৩১
অফিসের প্রশিক্ষণে যোগ দিতে বাড়ি থেকে নোয়াখালীর উদ্দেশে বের হয়েছিলেন ওই যুবক।
শহরতলীর ওই হোটেলটিতে কোনো সিসিটিভি ক্যামেরা ছিল না। আশেপাশেও কোনো সিসিটিভি ফুটেজ পাওয়া যায়নি, বলছে পুলিশ।
হোটেল কর্তৃপক্ষ বলছে, রোববার গভীর রাতে দম্পতি পরিচয়ে দুই নারী-পুরুষ হোটেলে রাত্রি যাপন করতে ওঠেন।
তার সঙ্গে স্বামী পরিচয়ে হোটেলে ওঠা পুরুষের খোঁজ পাওয়া যায়নি, বলেন চান্দগাঁও থানার পরিদর্শক তদন্ত।
লাশের পকেটে একটি চিরকুট পায় পুলিশ।
হোটেল কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, ওই যুবক নিজের স্ত্রী পরিচয় দিয়ে এক নারীকে নিয়ে ওই হোটেলে উঠেন।
ঘটনাটি যখন ঘটে তখন হোটেলটিতে ১৪ জন মানুষ ছিলেন, তাদের মধ্যে পাঁচজন অক্ষত অবস্থায় বের হয়ে আসতে পেরেছেন।
এসপি জানান, আজিজুল তার স্ত্রী ও সন্তানকে ওই হোটেল কক্ষে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেন।