তবে ম্যাকমিনিসহ কিছু অ্যাপল পণ্য এতে আক্রান্ত হবে বলে উল্লেখ করা হয় সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনটিতে।
সোমবার শুরুতে ব্লুমবার্গের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, অ্যাপল ওয়াচ আর এয়ারপড চীনে উৎপাদিত পণ্য নিয়ে নতুন প্রস্তাবিত শুল্কের আওতায় পড়বে না।
দিনের শুরুতে অ্যাপলের শেয়ারমূল্য ২.৩ শতাংশ পর্যন্ত পড়ে যায়, কিন্তু তারপর তা আবার বাড়তে শুরু করে। এক সময় শেয়ারমূল্য আগের দিনের তুলনায় ১.৭ শতাংশ নিচে গিয়ে ঠেকে।
লেনদেন শেষ হওয়ার সময় শেয়ারমূল্য আবার আগের দিনের তুলনায় ২.৭ শতাংশ কমে যায়।
চলতি মাসের শুরুতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক টুইটে বলেন, চীনে তৈরি পণ্যের উপর প্রস্তাবিত শুল্ক এড়াতে অ্যাপলের উচিৎ যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য তৈরি করা। তিনি বলেন, “চীনের উপর আমরা বিশাল অংকের শুল্ক আরোপ করতে পারি যার কারণে অ্যাপল পণ্যগুলোর দাম বাড়তে পারে- কিন্তু এখানে একটি সমাধান আছে। যখন এখানে কর একদম শূন্য করে দেওয়া হবে, এমনকি কর ভর্তুকিও থাকবে।”
এরপর যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি রবার্ট লাইথাইজারকে পাঠানো অ্যাপলের এক চিঠিতে বলা হয়, চীনে তৈরি পণ্যের উপর প্রস্তাবিত ২০ হাজার কোটি ডলার শুল্ক আরোপ অ্যাপল ওয়াচ, এয়ারপডস হেডফোন, হোমপড স্মার্ট স্পিকার, ম্যাক আর কম্পিউটারের মূল যন্ত্রাংশগুলোর দাম বাড়াবে।
আরও খবর-