ইতোমধ্যে অধিকাংশ বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান তাদের প্ল্যাটফর্ম থেকে জোনসের কিছু কনটেন্ট সরিয়ে ফেলা ও তাকে নিষিদ্ধ করার মতো পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু টুইটার সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী জ্যাক ডরসি সম্প্রতি এক টুইটে বলেন, জোনস টুইটারের নীতিমালা লঙ্ঘন না করায় টুইটার তার বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেবে না।
এরপর মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন-এর তদন্তে দাবি করা হয়, জোনস আসলে একাধিকবার টুইটারের নীতিমালা লঙ্ঘন করেছেন। সিএনএন-এর উপস্থাপিত এক ডজনেরও বেশি টুইটের মধ্যে সাতটি টুইটারের নীতিমালা লঙ্ঘন করে বলে স্বীকার করেছেন এক টুইটার মুখপাত্র, খবর সিএনএন-এর।
মার্কিন সংবাদমাধ্যমটির এ খবর প্রকাশের পর ওই টুইটগুলো দ্রুত সরিয়ে ফেলা হয় বলে সিএনএন-এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। ওই মুখপাত্র বলেন, সাম্প্রতিক দুটি টুইট নিয়ে তারা জোনসের অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে পারেন। টুইটার শনাক্ত করা এসব কনটেন্ট যাচাই করা ও “যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া” অব্যাহত রাখবে বলেও জানান প্রতিষ্ঠানটির এই মুখপাত্র।
এ নিয়ে মন্তব্যের জন্য টুইটারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাৎক্ষণিকভাবে কোনো জবাব পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে মার্কিন সাময়িকী ফরচুন।
আরও খবর-