এতে বিনিয়োগের নিম্নসীমা ধরা হয়েছে ৫০ হাজার টাকা, যেটির সর্বোচ্চ সীমা নেই।
২০১৮ সালের জানুয়ারি-জুন সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮ টাকা ১৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৭.১০ টাকা। এ হিসাবে ইপিএস বেড়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা বা ১৫ শতাংশ।
এদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন ১৮) ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৯৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪ টাকা ১৮ পয়সা। এ হিসেবে ইপিএস বেড়েছে ৭৫ পয়সা বা ১৮ শতাংশ।
চলতি বছরের ৩০ জুন শেষে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১০২ টাকা ৫২ পয়সা।