# খেলোয়াড় ও কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জেতা তৃতীয় ব্যক্তি হলেন ফ্রান্সের দিদিয়ের দেশম। এর আগে এই কৃতিত্ব অর্জন করেন ব্রাজিলের মারিও জাগালো ও জার্মানির ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার।
# ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালে ব্রাজিল ৪-১ ব্যবধানে ইতালিকে হারানোর পর ফাইনালে চার গোল করা প্রথম দল হলো ফ্রান্স।
# ১৯৬৬ আসরের পর এবারের বিশ্বকাপের ফাইনালে হলো সবচেয়ে বেশি গোল। ওই বার জার্মানিকে ৪-২ গোলে হারিয়েছিল ইংল্যান্ড। একই ব্যবধানে ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে এবারের শিরোপা জিতল ফ্রান্স।
# ১৯৭৪ বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের পর ক্রোয়েশিয়া হলো প্রথম দল যারা প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠে হারলো। ওই বিশ্বকাপের ফাইনালে জার্মানির কাছে ২-১ গোলে হেরেছিল প্রথমবারের মতো ফাইনালে ওঠা নেদারল্যান্ডস।
# বিশ্বকাপের ফাইনালে আত্মঘাতী গোল করা প্রথম খেলোয়াড় হলেন ক্রোয়েশিয়ার মারিও মানজুকিচ।
# বিশ্বকাপের ফাইনালে দ্বিতীয় সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড় হিসেবে গোল করলেন ফ্রান্সের কিলিয়ান এমবাপে (১৯ বছর ২০৭ দিন)। বিশ্বকাপের ফাইনালে গোল করা সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড় হলেন ব্রাজিলের পেলে। ১৯৫৮ আসরের ফাইনালে গোল করার দিন তার বয়স ছিল ১৭ বছর ২৪৯ দিন।
# ফ্রান্সের হয়ে বড় টুর্নামেন্টগুলোতে ১০টি গোল করলেন অঁতোয়ান গ্রিজমান। দলটির হয়ে এর আগে এই কৃতিত্ব অর্জন করেন মাত্র তিনজন- মিশেল প্লাতিনি (১৪), জুস্ত ফঁতেইন (১৩) ও থিয়েরি অঁরি (১২)।
# ক্রোয়েশিয়ার হয়ে বড় প্রতিযোগিতাগুলোতে সবচেয়ে বেশি ১১টি গোলে সরাসরি নিজে জড়িয়ে থাকার কৃতিত্ব গড়লেন ইভান পেরিসিচ। এর মধ্যে তিনি নিজে করেন ৭ গোল, সতীর্থকে দিয়ে করান ৪ গোল।
# বিশ্বকাপের ফাইনালে একটি গোল করা ও প্রতিপক্ষকে একটি পেনাল্টি দেওয়া দ্বিতীয় খেলোয়াড় হলেন পেরিসিচ। এর আগে ২০০৬ সালে ইতালির মার্কো মাতেরাৎসির ক্ষেত্রে এমনটি হয়েছিল।
# বিশ্বকাপের ইতিহাসে একই ম্যাচে নিজ দলের হয়ে একটি গোল ও একটি আত্মঘাতী গোল করা দ্বিতীয় খেলোয়াড় হলেন মানজুকিচ। ১৯৭৮ বিশ্বকাপে ইতালির বিপক্ষে এমন অভিজ্ঞতা হয়েছিল নেদারল্যান্ডসের এরনি ব্রান্ডটসের।
# বিশ্বকাপ ও ইউরোপিয়ান কাপ বা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে গোল করা পঞ্চম খেলোয়াড় হলেন মানজুকিচ। এই কৃতিত্বের অধিকারী অপর চারজন হলেন- হাঙ্গেরির ফেরেঙ্ক পুসকাস, জলতান জিবর, জার্মানির জার্ড মুলার ও ফ্রান্সের জিনেদিন জিদান।