এ ব্যাপারে সংগঠনটি কোনো বিবৃতি দেয়নি। পুলিশ এখনও লাশ খুঁজে পায়নি।
বাঘাইছড়ি থানার ওসি আনোয়ার হোসেন খান বলেন, “হত্যাকাণ্ড হয়েছে তা পারিপার্শ্বিক অবস্থা দেখে নিশ্চিতই বলা যায়। তবে লাশ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করছি লাশ উদ্ধারের।”
স্থানীয়রা লাশ খুঁজতে সহযোগিতা করছে না বলে পুলিশের অভিযোগ।
স্থানীয়দের দাবি, সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন সুরেশ। তবে তিনি সংগঠনটির কোন দায়িত্ব পালন করেছেন সে সম্পর্কে কিছু জানাতে পারেননি তারা।
সন্তু লারমার সংগঠনও এ সম্পর্কে কিছু জানায়নি। সংগঠনটির দায়িত্বশীল কোনো নেতা ফোন করলে সাড়া দেননি। হত্যাকাণ্ডের প্রায় ছয় ঘণ্টা পরও কোনো বিবৃতিও পাঠায়নি সংগঠনটি।
তবে তাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী সংগঠন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (এমএনলারমা) কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্য ও প্রচার সহ-সম্পাদক জুপিটার চাকমা বলেন, “অভ্যন্তরীণ বিবাদে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে জেনেছি। ওই এলাকাটি সম্পূর্ণই তাদের ঘনিষ্ঠ সংগঠন ইউপিডিএফ-এর নিয়ন্ত্রণাধীন।”