দেওয়ানের পুল ভেঙে বা পাশে নতুন সেতু নির্মাণের প্রকল্পটিও বাতিল হয়েছে বলে জানিয়েছে এলজিইডি।
বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টার মধ্যে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যান বলে জেলার সিভিল সার্জন সেলিনা বেগম জানান।
তিনি বলেন, তাছাড়া একই সময় জেলার শৈলকুপা উপজেলার ব্রহ্মপুর গ্রামে উপসর্গ নিয়ে বাড়িতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে একজন। এ নিয়ে জেলায় কোভিডে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২২৩ জনে।
বৃহস্পতিবার নতুন করে ১৮৩ জনের পরীক্ষায় ৪৭ জনের কোভিড শনাক্ত হয়েছে বলে তিনি জানান।
সিভিল সার্জন বলেন, মানুষ স্বাস্থ্যবিধি না মানায় মৃত্যু ও সংক্রমণ রেড়ে চলেছে। তবু সবাই সচেতন হচ্ছে না।
কোটচাঁদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ বলেন, “হাসপাতাল থেকে কোভিডের চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরে সাবধানতা অবলম্বন না করায় আবার শ্বাসকষ্ট শুরু হচ্ছে এবং মারা যাচ্ছে অনেকে। এমন বেশ কয়েকজন মারা গেছে বলে জানতে পেরেছি।”