বুধবার শিমুলিয়া ঘাটে ঢাকা ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল উভয়মুখী যাত্রীর আসা-যাওয়ায় মুখোর ছিল ঘাট এলাকা। কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে কোভিডে মৃত্যু ও সংক্রমণ ঝুঁকির মধ্যে এ ভিড়ভাট্টা দেখা গেল।
পার্কিং ইয়ার্ডে দুই শতাধিক পণ্যবাহী গাড়ি ফেরি পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিআইডব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাটের ট্রাফিক সুপারিন্টেন্ডেন্ট (টিএস) মেহেদী হাসান জানান, লকডাউন শিথিল করার ঘোষণায় হয়তো চেকপোস্টে কড়াকড়ি কমে গেছে। সেজন্য বুধবার ঘাটে উভয়মুখী যাত্রীর চাপ বেড়েছে।
যাত্রীরাও জানিয়েছেন, চেকপোস্টগুলোয় আগের মতো কড়াকড়ি নেই। কোনো জিজ্ঞাসাবাদ ও বাধা ছাড়াই ঘাটে আসছে যাত্রীরা।
বরগুনা থেকে নারায়ণগঞ্জগামী মালেক দেওয়ান বলেন, “জমিজমা সংক্রান্ত জরুরি কাজ থাকায় লকডাউনের মধ্যেই গ্রামের বাড়ি গিয়েছিলাম। কাজ শেষ করে আবার কর্মস্থলে ফিরে যাচ্ছি।”
বিআইডব্লিউটিসির ঘোষণা অনুযায়ী পণ্যবাহী ট্রাক-অ্যাম্বুলেন্স জরুরি পরিষেবার যান ছাড়াও মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার ও মোটর সাইকেল পারাপার হতে এদিন দেখা গেছে। আর নানা বিড়ম্বনা মাড়িয়ে ছোট ছোট যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া মিটিয়ে ভেঙে ভেঙে মানুষ আসছে ঘাটে।
চব্বিশ দিন বন্ধ ধাকার পর বৃহস্পতিবার থেকে লঞ্চ চলাচল শুরু হবে।