তবে কাদের মির্জা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের মুখপাত্র মাহবুবুর রশীদ মঞ্জু অভিযোগ করেন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জায়দল হক কচি (৪২) ও চরফকিরা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন লিটন (৪৩) বুধবার রাতে বসুরহাট বাজারে একটি ওষুধের দোকানের সামনে বসে চা খাচ্ছিলেন।
“চা খাওয়ার সময় আবদুল কাদের মির্জার একদল অস্ত্রধারী অনুসারী এসে কচি ও লিটনকে কুপিয়ে আহত করে। তারা ওষুধের দোকানেও ভাঙচুর চালায়। আহতরা কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খিজির হায়াত খানের অনুসারী। তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।”
তবে আবদুল কাদের মির্জা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
তিনি বলেন, “এ ঘটনার সঙ্গে আমার কোনো অনুসারী জড়িত নয়।”
কাদের মির্জা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই। আর মাহবুবুর রশীদ মঞ্জু তাদের ভাগনে। আপন বোনের ছেলে।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে বলে জানিয়েছেন কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মীর জাহেদুল হক রনি।
তিনি বলেন, সাবেক ছাত্রনেতা কচি ও লিটনের ওপর হামলার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তবে তার আগেই হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।