ফরিদগঞ্জ উপজেলার পাইকপাড়া দক্ষিণ ইউনিয়নের ইছাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
রাজশাহীর নারী ও শিশুনির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ১-এর বিচারকের সামনে বুধবার এই বিয়ে হয়।
বিয়ের পর জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন বিচারক মো. মনসুর আলম।
৪৬ বছর বয়সী আসামি চিকিৎসক রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত। এটা তার দ্বিতীয় বিয়ে। প্রথম স্ত্রী ও সন্তান রয়েছে তার।
আর ২৭ বছর বয়সী শিক্ষানবিশ নারী আইনজীবীর বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায়। তিনি রাজশাহী শহরে ভাড়া বাসায় থাকেন।
বাদীর আইনজীবী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বিয়েতে ৫০ লাখ টাকা দেনমোহর ধরা হয়েছে। এর মধ্যে ২৫ লাখ টাকা পরিশোধ আর ২৫ লাখ টাকা বাকি রয়েছে।
তিনি বলেন, চিকিৎসক গত ২৫ জুলাই গ্রেপ্তারের পর থেকে কারাগারে ছিলেন। পুলিশ গত ১২ নভেম্বর তার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে।