সাপাহার উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান বলেন, চলতি বছর এ উপজেলায় ৫১ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের বরই চাষ হচ্ছে।
“বরেন্দ্র অঞ্চলের আবহাওয়া ও মাটি বরই চাষের জন্য উপযুক্ত। লাভজনক হওয়ায় অনেক চাষি বরই চাষ করছেন। অল্প পরিচর্যায় সহজে বরই চাষ করা যায়। তাছাড়া আমবাগানের মধ্যেই বরই চাষ করা যায়।”
তিনি বলেন, কাশ্মীরি, বলসুন্দরী, বাউকূল, আপেল কূল, প্রভৃতি জাতের বরই চাষ হচ্ছে।
এ বছর প্রতিমণ বলসুন্দরী জাতের বরই পাইকারি আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে চাষিরা জানিয়েছেন।
বরই চাষে লাভবান হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিরাজুল ইসলাম নামে একজন চাষি।
ইমরান হোসেন নামে একজন চাষি বলেন, তিনি এ বছর ৬৮ বিঘা জমিতে বরই চাষ করেছেন।
“অন্যান্য ফসলের তুলনায় বরই অধিক লাভজনক। বরই বাগানে তেমন কোনো পরিচর্যা করতে হয় না। প্রথমে গাছ লাগানো এবং জমি তৈরির পর কীটনাশ ও যৎসামান্য পরিচর্যা ছাড়া কঠিন কোনো পরিচর্যা করতে হয় না।”