মঙ্গলবার ভাণ্ডারিয়া উপজেলা শহরের লক্ষ্মীপুরা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানান ভাণ্ডারিয়া থানার ওসি এস এম মাকসুদুর রহমান।
এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে সোহেল মুন্সি ও ধর্ষণ চেষ্টায় সহায়তার অভিযোগে কলেজ ছাত্রীর খালা ফিরোজা বেগমকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
সোহেল (২৬) শহরের লক্ষ্মীপুরা এলাকার মফিজুর রহমান ফিরোজ মুন্সীর ছেলে। আর ফিরোজা বেগম (৪৫) দক্ষিণ শিয়ালকাঠীর লিয়াকত মার্কেট এলাকার মো. রফিকুল ইসলামের স্ত্রী ।
১৮ বছর বয়সী মেয়েটি ভাণ্ডারিয়া সরকারি কলেজের একাদ্বশ শ্রেণীর ছাত্রী।
মেয়েটি সাংবাদিকদের বলেন, লক্ষ্মীপুরা এলাকার হাইস্কুল সড়কে রিপন বেপারীর ভাড়াটিয়া ফিরোজা বেগমের বাসায় তার জাতীয় পরিচয়পত্রসহ কিছু কাগজপত্র আনতে যান।
মঙ্গলবার সকালে ওই বাসায় প্রতিবেশী সোহেল ফিরোজা বেগমের ঘরে ঢুকে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়।এ সময় মেয়েটি কৌশলে ৯৯৯ নম্বরের ফোন করে সহায়তা চান। পরে ভাণ্ডারিয়া থানা পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে।
ওসি মাকসুদুর বিলেন, ৯৯৯ নম্বরে কল পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে মেয়েটিকে উদ্ধার করে । এ ঘটনায় মেয়েটি বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।