আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) ১৬-এর অধিনায়ক পুলিশ সুপার মো. হেমায়েতুর রহমান জানান, শনিবার সকালে উখিয়ার বালুখালী চেকপোস্ট ও সোনার পাড়া চেকপোস্ট থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে আধিপত্য বিস্তারের বিরোধে দুই পক্ষের সংষর্ষে গত ৪ অক্টোবর দুই রোহিঙ্গা আর ৬ অক্টোবর চার রোহিঙ্গা নিহত হন। এ ঘটনায় ৬ অক্টোবর পুলিশ নয় রোহিঙ্গাকে আটক করে।
পুলিশ কর্মকর্তা হেমায়েতুর বলেন, “শনিবার সকালে এপিবিএনের উখিয়ায় বালুখালী চেকপোস্টের সদস্যরা তল্লাশির সময় চার রোহিঙ্গা এবং সোনার পাড়া চেকপোস্টে তল্লাশির সময় ১২ জনসহ মোট ১৬ রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করেন।
“তারা উখিয়ায় কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে দুই পক্ষের সংষর্ষের ঘটনায় জড়িত ছিলেন। তারা গ্রেপ্তারের ভয়ে শিবির ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছিলেন।”
তারা হলেন- জিয়াউর রহমান (৩০), মো. উসমান (৩০), সৈয়দ উল্লাহ (২৮), মো. রফিক (৩০), এজাজুল হক (৬০), রহমত উল্লাহ (২৯), সোনা মিয়া (২১), রশিদ উল্লাহ (১৫), ইয়াচের (২১), উসমান (২১), ইসমাঈল (১৬), কবির আহম্মদ (৪০), সুলতান আহম্মেদ (৪০), আইয়ুব সালাম (২৫), আবুল কাশেম (১৮), মো. রফিক উল্লাহ (৩০)।
তারা বালুখালী শরণার্থী শিবিরের বিভিন্ন ব্লকের বাসিন্দা বলে জানান পুলিশ সুপার।
গ্রেপ্তারের পর তাদের আসামি দেখিয়ে উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান পুলিশ কর্মকর্তা হেমায়েতুর রহমান।
আরও পড়ুন