জেলার সারিয়াকান্দী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা গোলাম মোর্শেদ জানান, “মাস তিনেক আগে থেকে এই জাল বগুড়ার নদীতে দেখা যাচ্ছে; যা আগে ছিল না। ইতোমধ্যেই অভিযান চালিয়ে বেশ কিছু জাল পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে।”
এই জাল দিয়ে মাছ না ধরার জন্য লিফলেট বিতরণ ও মাইকিং করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, মুন্সীগঞ্জ ও ফরিদপুরের কারখানায় এই জাল তৈরি হয় বলে খবর পাওয়া গেছে।
তবে এসব কারখানার বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে কিনা সে বিষয়ে তিনি কিছু বলতে পারেননি।
ছোট মাছ যেন যমুনায় ধরা না হয় সেজন্য উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা সরকার আনোয়ারুল কবির।
যমুনা নদীর আশপাশে বগুড়ার সারিয়াকান্দী উপজেলা, কুতুবপুর, কড়িতলা, ধুনটের গোসাইবাড়ী, ভাণ্ডারবাড়ী, সিরাজগঞ্জের ঢেকুরিয়া, মেঘাইয়ের বাজারে ছোট ছোট রুই, কাতলা, আইড়, বাঘাইড়, চিতলসহ অন্যান্য মাছ ধরতে দেখা গেছে।