দেওয়ানের পুল ভেঙে বা পাশে নতুন সেতু নির্মাণের প্রকল্পটিও বাতিল হয়েছে বলে জানিয়েছে এলজিইডি।
শনিবার সকালে গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ জানান, নতুন করে ২২ জনের আক্রান্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৭৬৫ জনে দাঁড়িয়েছে।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় সুস্থ হয়েছেন ১৬ জন; এ নিয়ে মোট সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪১৫ জন। জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ও বাড়িতে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৩৩৮ জন এবং গোপালগঞ্জ সদর, কোটালীপাড়া মুকসুদপুর, কাশিয়ানী ও টুঙ্গিপাড়ায় মারা গেছেন ১২ জন।
নতুন আক্রান্তদের মধ্যে গোপালগঞ্জ সদরে ৯ জন, মুকসুদপুরে ১ জন, কোটালীপাড়ায় ১ জন, কাশিয়ানীতে ৫, জন ও টুঙ্গিপাড়ায় ৬ জন রয়েছেন।
সিভিল সার্জন বলেন, আক্রান্তদের বাড়িসহ আশপাশের বেশ কয়েকটি বাড়িঘর অবরুদ্ধ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে আক্রান্তদের পরিবারের সদস্যদের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার পারমর্শ দেওয়া হয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন ৬৬ জন।