সিলেট-ভোলাগঞ্জ সড়কে উপজেলার গৌরীনগর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
সোমবার রাতে জেলা প্রশাসক ও করোনাভাইরাস প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন এক সভা শেষে জেলা প্রশাসনের অফিসিয়াল ফেইসবুক পেইজে বলেন, “পিরোজপুর জেলার সকল মার্কেট পরবর্তী নিদের্শণা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। ওষুধের দোকান এবং জরুরি সেবাগুলো এ নিদের্শনার আওতায় পড়বে না।”
মো. মফিজুর রহমান জানান, ঈদকে সামনে রেখে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ও সামাজিক দূরত্ব রক্ষা করে দোকানপাট, শপিং মল খোলা রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। ব্যবসায়ীরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার শর্তে ১০ মে থেকে দোকানপাট খুলতে শুরু করে। কিন্তু গত কয়েক দিনে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি না মানার প্রবণতা দেখা গেছে।
“তাদের অবহেলার কারণে জেলায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হার বাড়ছে।”
কেউ এ নির্দেশনা অমান্য করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।