জ্যোতি জয়ন্ত চক্রবর্তী (৪৪) নামে ওই চিকিৎসকের মৃত্যুর কারণ খাবারে বিষক্রিয়া বলে তার সহকর্মী ও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজের চিকিৎসা কেন্দ্রে কর্মরত ছিলেন জ্যোতি।
বুধবার ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এদিনই সিলেটের এক চিকিৎসকের মৃত্যু হয়।
এরপর জ্যোতির মৃত্যু করোনাভাইরাসে বলে সোশাল মিডিয়ায় খবর ছড়ায়।
আনন্দ মোহন কলেজের উপাধ্যক্ষ নুরুল আফসারী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “মঙ্গলবার চিকিৎসক জ্যোতি জয়ন্তর ফুড পয়জনিং হলে পরিবারের লোকজন তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সন্ধ্যায় তার মৃত্যু হয়েছে।
“মৃত্যুর কারণ জানতে চিকিৎসকদের সাথে কথা বলেছিলাম। তারা জানিয়েছেন, ফুড পয়জনিং এর ফলে উচ্চ রক্তচাপের কারণে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।”
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক লক্ষী নারায়ণ মজুমদার বলেন, “চিকিৎসক জ্যোতি জয়ন্ত চক্রবর্তীর ফুড পয়জনিংয়ের ফলে উচ্চ রক্তচাপ জনিত কারণেই মারা গেছেন। তার মৃত্যু সনদেও তাই উল্লেখ করেছি। এতে বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই।”