বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় রংপুর নগরীর ধাপ চেকপোস্ট থেকে এই অভিযান শুরু হয়।
উচ্ছেদ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিকতা শেষে রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, খালের হাল জরিপে ১৭০ জন অবৈধ দখলদারকে চিহ্নিত করা হয়েছে। উচ্ছেদ শুরুর আগে তাদের স্থাপনা সরিয়ে নিতে নোটিশ দিয়ে অবগত করা হয়েছে। দখলদারদের অনেকে তাতে কর্ণপাত না করায় উচ্ছেদ শুরু হয়েছে।
দখলমুক্ত করার পর নগরীর সৌন্দর্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে হাতিরঝিলের আদলে শ্যামাসুন্দরীর উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ইচ্ছা প্রকাশ করেন মেয়র।
রংপুর জেলা প্রশাসক আসিব আহসান বলেন, খালের উৎস মুখ থেকে মাহিগঞ্জ পাটবাড়ি পর্যন্ত খালের দুই পাশের প্রায় ১০ কিলোমিটার সংস্কার কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে। এর জন্য আগে রংপুর বিভাগীয় প্রশাসন, জেলা প্রশাসন, সিটি করপোরেশন, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় হাল জরিপ করা হয়েছে।
উচ্ছেদ অভিযানে প্যানেল মেয়র মাহমুদুর রহমান টিটু, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শরীফ মোহাম্মদ ফয়েজুল আলম, পানি উন্নয়ন বোর্ডর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ, সিটি করপোরেশনের নির্বাহী কর্মকর্তা রুহুল আমিন মিঞা, ভূমি কমিশনার ছন্দা পালসহ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সিটি কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।