বরগুনা থানার ওসি আবির মোহাম্মদ হোসেন জানিয়েছেন, সদরের ইউএনওর কাছ থেকে খবর পেয়ে তিনি ওই ছাত্রকে (২২) বাড়ি থেকে এনে রোববার রাত ৮টার দিকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।
তার বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলার এম বালিয়াতলী ইউনিয়নের আমতলী গ্রামে।
ছেলেটির বাবা সাংবাদিকদের জানান, রোবার সকালে তার ছেলে বাড়ি ফিরেছেন। তাকে একটি বন্ধ কক্ষে আটকে রাখা হয়েছিল।
বরগুনা সদর ইউএনও মাসুমা আক্তার বলেন, উপজেলা সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান গোলাম আহাদ সোহাগ রোববার বিকালে ওই ছাত্রের আসার খবর জানান।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক মো. সোহরাব উদ্দিন জানান, ওই ছাত্রের গায়ে সামান্য জ্বর ছাড়া করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার মতো আর কোনো লক্ষণ পাওয়া যাচ্ছে না। পরীক্ষার পরে তাকে একটি আলাদা কক্ষে রাখা হয়েছে।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কিনা তা পরীক্ষার জন্য তাকে ঢাকা পাঠানো হবে বলেও তিনি জানান।
এ নিয়ে করোনাভাইরাস আক্রান্ত সন্দেহে একইদিন দেশের তিন জেলায় তিনজনকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর খবর মিলেছে।
এর আগে রংপুর ও টাঙ্গাইলে দুইজনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এদের একজন চীন থেকে এবং আরেকজন সিঙ্গাপুর থেকে ফিরেছেন।