মঙ্গলবার রাতে জংলী গ্রামের ওমর ফারুক (৪৭) নামে এই ব্যক্তি খুন হন বলে সদর থানার ওসি কাজী জালাল উদ্দিন জানিয়েছেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, মঙ্গলবার সন্ধায় ফারুক জংলী মোড়ে একটি দোকানের সামনে বসে ছিলেন। এ সময় শাহজাহান আলী (৩৭) গিয়ে ফারুকের গলায় ক্ষুর দিয়ে পোচ দিয়ে দ্রুত পালিয়ে যান বলে পুলিশ প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছে।
স্থানীয়রা ফারুককে দ্রুত নাটোর সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলেও রাত ৯টার দিকে তিনি মারা যান। ফারুক প্রাণ কোম্পানিতে চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।
ওসি জালাল বলেন, “পারিবারিক বিরোধের জেরে খুনের এ ঘটনাটি ঘটেছে। তবে রক্তমাখা ক্ষুর নিয়ে শাহজাহান মানসিক ভারসম্যহীন অবস্থায় থানায় হাজির হয়েছিলেন। শাহজাহান তার ভাইকে খুনের কথা স্বীকার করেছেন।”
এ ব্যাপারে এখনো মামলা হয়নি। লাশ ময়নাতদন্ত শেষে নাটোরে আনা হবে বলে তিনি জানান।