‘দুর্নীতি বিরোধী শিক্ষক সমাজ’ ব্যানারের এই শিক্ষকরা রোববার ৩০০ পৃষ্ঠার একটি প্রতিবেদন জমা দেন, যেখানে ১৭টি অভিযোগ তোলা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ছাড়াও তারা শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন ও দুর্নীতি দমন কমিশনে এই অভিযোগ দেন।
আন্দোলনরত শিক্ষকদের একজন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক সুলতানুল-উল-ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে একথা নিশ্চিত করেছেন।
অধ্যাপক সুলতানুল-উল ইসলাম বলেন, “আমরা রোববার দুর্নীতি বিরোধী শিক্ষক সমাজের পক্ষ থেকে এসব দপ্তরে উপাচার্যের বিরুদ্ধে ১৭টি অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ জমা দিয়েছি। এগুলোর সাপোর্টিং কাগজপত্র-প্রমাণাদি মিলিয়ে ৩০০ পৃষ্ঠা হয়েছে।”
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনে তাদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে একটি তদন্ত কমিটি হয়েছে বলে জানান তিনি।
এর আগে গত অক্টোবর মাস থেকে ‘দুর্নীতি বিরোধী শিক্ষক সমাজের’ ব্যানারে আন্দোলনকারী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের একাংশ বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে অপসারণের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন থেকে তদন্তের দায়িত্ব পাওয়া একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “আমরা তদন্ত কাজের দায়িত্ব কেবল পেলাম। এ বিষয়ে তাই এখনই কিছু বলা যাবে না।”