শহরের সাতমাথার ওষুধের পাইকারি বাজারখ্যাত খান মার্কেটের চতুর্থ তলায় ‘রেমেক্স ল্যাব’ নামের প্রতিষ্ঠানের গুদামে বুধবার এই অভিযান চালানো হয়।
দণ্ডিতরা হলেন শফিকুল ইসলাম ও আব্দুল মোমিন। তাদের ৬ মাস করে কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এটিএম কামরুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
বগুড়ার ড্রাগ সুপার আহসান হাবিব জানান, শহরের খান মার্কেটের চতুর্থ তলায় রেমেক্স ল্যাব নামের প্রতিষ্ঠানটির গুদাম রয়েছে। ওই গুদামে ডিএআর নম্বর বিহীন বিপুল পরিমাণ ওষুধ ও অন্যান্য সামগ্রী মুজদ করা হয়েছে।
গোপনে খবর পেয়ে বিকালে আর্মড পুলিশের সহায়তায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এটিএম কামরুল ইসলামের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয় বলে তিনি জানান।
আহসান হাবিব আরও বলেন, এছাড়া সেখানে স্থানীয়ভাবে মুদ্রিত বিদেশি ওষুধের মোড়ক ও বিএসটিআইয়ের ভুয়া অনুমোদনের কাগজও পাওয়া গেছে। এসব জব্দ এবং শফিকুল ইসলাম ও আব্দুল মোমিন নামে দুই কর্মচারিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
“ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের প্রত্যেককে ৬ মাস করে কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা করে জরিমানা করে। পরে সদর থানা পুলিশ তাদের জেল হাজতে পাঠিয়েছে।”
অভিযানের সময় মার্কেটের অধিকাংশ দোকান বন্ধ করে মালিক ও কর্মচারীরা পালিয়ে যান বলে স্থানীয়রা জানান।