আড়াই মাস আগে শাবকটির জন্ম হলেও পার্ক কর্তৃপক্ষ এতদিন তা প্রকাশ করেনি।
এর আগে এই পার্কে ২০১৭ ও ২০১৮ সালে বাঘের বাচ্চার জন্ম হয়। এটি হলো তৃতীয় বার।
“শাবক নিয়মিতভাবেই মায়ের দুধ পান করছে। মা-সন্তানের স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে তার মাকে অতিরিক্ত খাবারও দেওয়া হচ্ছে।”
নিরাপত্তার জন্য মা ও শাবককে আলাদা করে বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এক বছর পর তাকে অন্যান্য বাঘের সাথে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হবে।
বর্তমানে চিকিৎসা ও সেবার পর বাচ্চাটি অনেকটাই সুস্থ হয়ে উঠেছে বলে জানান তিনি।
২০১৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে অন্য চারটি মাদি ও দুইটি পুরুষ বাঘ এ পার্কে আনা হয়। তার মধ্যে একটি বাঘিনী ২০১৭ সালে তিনটি এবং ২০১৮ সালের ৮ অগাস্টে আরও তিনটি শাবক জন্ম দেয়।
গত ৮ই অগাস্ট ‘রাণী’ নামের বাঘিনী যে তিনটি শাবকের জন্ম দেয় তার মধ্যে একটি ছিল সাদা। এখানের পরিবেশ ও প্রাণীদের বিশেষ ব্যবস্থাপনায় পালন করায় প্রতিনিয়ত বাচ্চা পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে বাঘ ও সিংহের বেলায় আশার সঞ্চার হয়েছে। ভবিষ্যতে এখান থেকেই দেশের বিভিন্ন পার্ক ও দর্শনীয় স্থানে প্রাণী সরবরাহ করা যাবে বলে কর্তৃপক্ষ মনে করছে।