নিহত আবদুল মতিন (৩৫) সাওরাইল ইউনিয়নের বিসয় সাওরাইল গ্রামের আবদুল আজিজের ছেলে।
পুলিশ বলছে, মতিন পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টির একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন। তার বিরুদ্ধে পাংশ থানায় অস্ত্র, হত্যা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কয়েকটি মামলা রয়েছে।
কালুখালি থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বলেন, সাওরাইল ইউনিয়নের আলমডাঙ্গা গ্রামে ‘সন্ত্রাসীদের’ অবস্থানের খবর পেয়ে শনিবার মাঝরাতে পুলিশ সেখানে যায়।
“সন্ত্রাসীরা পুলিশের দিকে গুলি করলে আত্মরক্ষার জন্য পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। কিছু সময় পর অন্যরা পালিয়ে গেলেও ঘটনাস্থলে মতিনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।”
গুলিবিদ্ধ মতিনকে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন বলে জানান ওসি।
তিনি বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি ওয়ান শুটার গান, একটি কার্তুজ এবং দুটি রামদা উদ্ধার করেছে।
মতিনের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রাজবাড়ী হাসাপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।