শনিবার জেলা শহরের পূর্বশেরী অষ্টমীতলা সংলগ্ন মৃগী নদীর পড়ে তার মৃতদেহ পাওয়া যায়।
নিহত আব্দুল হালিম (৫২) শহরের পূর্বশেরী অষ্টমীতলা এলাকার মৃত শহর আলীর ছেলে।
নিহতের স্বজনদের বরাত দিয়ে শেরপুর সদর থানার ওসি নজরুল ইসলাম বলেন, শুক্রবার বিকাল ৩টার দিকে হালিম বাড়ি থেকে কাজে যাওয়ার কথা বলে বের হন। অনেক রাতেও বাড়ি না ফেরায় স্বজনরা খোঁজাঁখুজি করেও পাননি।
“শনিবার সকালে স্থানীয়রা মৃগী নদীর পাড়ে তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্বজনদের খবর দেন। পরিবারের সদস্যরা গিয়ে মরদেহ শনাক্ত করেন।”
ওসি বলেন, হালিমকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যার পর লাশ ফেলে রেখে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য শেরপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে সদর থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে বলে ওসি জানান।
পুলিশ জানায়, ২০০৯ সালের ১ মে একই স্থানে এই আব্দুল হালিমের ছেলে আব্দুল আজিজের মরদেহ পাওয়া গিয়েছিল। ওই ঘটনায় দায়ের করা মামলা এখনও আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।