ট্রেন থামানোর সময় গরমের কারণে হাইড্রলিক ব্রেক থেকে আগুন লাগে বলে জানান স্টেশন মাস্টার।
রাতের বিরতির পর মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিখে সেখানে আবার উদ্ধার অভিযান শুরু হয় বলে যশোর ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক পরিমল কুণ্ডু জানান।
এ দুর্ঘটনায় বৈমানিক স্কোয়াড্রন লিডার সিরাজুল ইসলাম ও স্কোয়াড্রন লিডার এনায়েত কবির পলাশের মৃত্যু হয় বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে জানানো হয়।
ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা পরিমল কুণ্ডু জানান, বিধ্বস্ত বিমানের ৮০ ভাগ স্ক্র্যাপ ওঠানো হয়েছে। ইঞ্জিন ও ককপিট ওঠানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে বৃষ্টির কারণে উদ্ধার কাজ ব্যাহত হচ্ছে।
খবর পেয়ে রাত সাড়ে ৯টার দিকে বুকভরা বাওড়ে গিয়ে উদ্ধার কাজ শুরু করে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস। ওই রাতে মরদেহ এবং বিধ্বস্ত বিমানের কিছু ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করা হলেও বিরূপ আবহাওয়ার কারণে ডুবে যাওয়া বিমানের অবস্থান চিহ্নিত করা যায়নি।