দেওয়ানের পুল ভেঙে বা পাশে নতুন সেতু নির্মাণের প্রকল্পটিও বাতিল হয়েছে বলে জানিয়েছে এলজিইডি।
বৃহস্পতিবার বয়ার চরের চতলার ঘাটে এ কর্মসূচিতে আইনজীবী ফজলে এলাহী তুহিন, হাতিয়া স্টুডেন্টস ফোরামের সাধারণ সম্পাদক রাজ্জাক রাজ, হাতিয়া ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সভাপতি আরেফিন আলীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন অংশ নেয়।
তুহিন বলেন, হাতিয়ার লোকজনকে নদীপথেই জেলা সদরের সঙ্গে যাতায়াত করতে হয়। বিআইডব্লিউটিসির দুটি সি-ট্রাক ছিল নয় লাখ লোকের নিরাপদে নদী পরাপারের একমাত্র ভরসা। এখন দুটিই বিকল।
“নিরুপায় হয়ে ইঞ্জিনচালিত নৌকা ও স্পিডবোটে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রমত্তা মেঘনা পার হচ্ছে লোকজন। ত্রুটিপূর্ণ এসব নৌযানে ধারণক্ষমতার কয়েক গুণ বেশি যাত্রী ও মালপত্র বহন করা হয়। আদায় করা হয় পাশাপাশি অতিরিক্ত ভাড়া। প্রায়ই দুর্র্ঘটনার শিকার হয় যাত্রীরা।”
নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় হঠাৎ ঝড়ের কবলে পড়ে প্রাণহানির আশংকা রয়েছে বলেও তারা জানান।