বিএনপির প্রার্থী দেওয়ান সাজাউর রাজা চৌধুরী সুমনের পক্ষে জেলা বিএনপির সভাপতি কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী দেওয়ান গণিউল সালাদিন পৃথক সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন বর্জনের এই ঘোষণা দেন।
গণিউল বিকাল পৌনে ৪টায় তেঘরিয়ায় নিজের বাড়িতে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, নির্বাচনের দিন সকাল থেকেই তার কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা চালায় ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীর সমর্থকরা।
“একপর্যায়ে বেশ কয়েকটি কেন্দ্র দখল করে নেয় তারা। প্রশাসনের সহায়তা চাওয়া হলেও তারা আমাদের কোনো সহযোগিতা করেনি। আমার নিশ্চিত জয় ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে।”
প্রায় একই সময় বিএনপির প্রার্থী সুমনের পক্ষে জেলা বিএনপির সভাপতি কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন।
তিনি জেলার পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় জেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “প্রহসনের নির্বাচন হয়েছে। পৌরবাসী এই নির্বাচন বর্জন করেছে। এই নির্বাচন বাতিল করে নতুন করে নির্বাচন দিতে হবে।”
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য আওয়ামী লীগের প্রার্থী নাদের বখতের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি সাড়া দেননি।
জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. হাবিবউল্লাহ জুয়েল বলেন, “হামলাকারীদের আইনের আওতায় আনা হবে।”